বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম কর্পোরেশনের (বিপিসি) চেয়ারম্যান মো. আমিন উল আহসান বলেন, জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত আমদানি করা জ্বালানির দাম আরও কমানোর সুযোগ রয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি) আয়োজিত এক সেমিনারে তিনি এ কথা বলেন।
শুধু ব্যক্তি নয়, জনস্বার্থে ব্যবসা করা উচিত: প্রধান উপদেষ্টা
বাতিল হলো জুলাই গণঅভ্যুত্থান শহীদ পরিবারের ভর্তি কোটা
‘ফিরে এসেছি, সৌভাগ্য এই বিপদের সময়ে কিছু অসাধারণ মানুষকে পেয়েছিলাম’
বিপিসি চেয়ারম্যান বলেন, তেলের দাম কমাতে তেল বিক্রি প্রক্রিয়া অটোমেশনের বিকল্প নেই। আমাদের স্টোরেজ ক্ষমতা কম, ডলারের দাম বাড়ায় খরচ বেড়েছে ৫০০ কোটি টাকা। বর্তমানে মজুদ বাড়ানোর কাজ চলছে। এতে খরচের পাশাপাশি দামও কমবে।
এর আগে গত ৩১ অক্টোবর বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় নভেম্বর মাসের জন্য জ্বালানি তেলের দাম নির্ধারণ করে। তখন ডিজেলের বিক্রয়মূল্য লিটার প্রতি ৫০ পয়সা কমে ছিল ১০৫ টাকা। কেরোসিনের দামও লিটার প্রতি ৫০ পয়সা কমে হয়েছে ১০৫ টাকা। তবে অকটেনের দাম লিটার প্রতি ১২৫ টাকা এবং পেট্রোলের দাম ১২১ টাকা অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে।