অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ছয় উপদেষ্টা কয়েকটি গণমাধ্যমকে নিয়ে রাজধানীর তিনটি এলাকায় র্যাব ও ডিজি এফ আইয়ের কয়েকটি টর্চারসেল বা ‘আয়নাঘর’ পরিদর্শনে যান।
বুধবার কচুক্ষেতে ডিজি এফ আইয়ের আয়নাঘরে গিয়ে উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম একটি কক্ষ শনাক্ত করেন, জুলাই আন্দোলনের সময় যেখানে তাকে আটকে রাখা হয়েছিল।
রাতের আধারে ব্রহ্মপুত্র নদের গোড়াইন প্রবন এলাকা থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তলন।
পুলিশের গাড়ি খাদে পড়ে কনস্টেবল নিহত , আহত ৪
অবসরের ঘোষণা মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের
নাহিদ ইসলাম বলেন, আমাকে গ্রেফতার করে নিয়ে এসে ইন্টারোগেশন করা হয়েছে অনেক। যখন চোখ খোলা হয়েছিল, তখন এরকম একটা রুম দেখেছি। যতক্ষণ রুমে থাকতাম, ততক্ষণ চোখ খোলা থাকত, হাতকড়া খুলে দিতে। রুম থেকে বের করার সময় চোখ বাঁধত, হাতকড়া বাঁধত। এখানে ছিল একটা কাঠের দরজা, তার সামনে একটা লোহার দরজা ছিল। দরজার নিচ দিয়ে খাবার দিত। রুমে গোল গোল হলুদ লাইট ছিল। প্রচুর সাউন্ড হতো বাইরে।
নাহিদ বলেন, ‘একটা পটের মতো ছিল, প্রস্রাব করতে হলে এখানেই করতে হতো। আদার্স লাগলে তারা ওয়াশরুমে নিয়ে যেত। কাঠের দরজা এবং সামনে বা পেছনে লোহার দরজা ছিল’।
নাহিদ আরও জানান, ‘ওই কক্ষের একপাশে টয়লেট হিসেবে একটি বেসিনের মতো ছিল। ৫ আগস্টের পর এই সেলগুলোর মাঝের দেয়াল ভেঙে ফেলা হয়, দেয়াল রং করা হয়।’