গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি) বলেছে, দেশে জ্বালানি তেলের মূল্য নির্ধারণের বর্তমান পদ্ধতি সংস্কার করে প্রতি লিটার জ্বালানি তেলের দাম ১০-১৫ টাকা কমানো সম্ভব।
বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সকালে রাজধানীর একটি হোটেলে 'বাজারভিত্তিক জ্বালানি মূল্য: সরকারের নেতৃত্বাধীন উদ্যোগ ও সম্ভাব্য সংশোধন' শীর্ষক সংলাপে সিপিডি এ ঘোষণা দেয়।
By the end of 2023, Foodpanda Bangladesh's losses have exceeded Tk 1,000 crore
Coca-Cola is changing its business model to survive the boycott
Zuckerberg topped Musk in wealth for the first time since 2020
সিপিডির গবেষণা পরিচালক খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম সংলাপে বলেন, সব খাতে সংস্কার চলছে। এটি জ্বালানি খাতেও অনুভূত হচ্ছে। ভোক্তার স্বার্থ বিবেচনা করে জ্বালানি তেলের দাম নির্ধারণের সুযোগ রয়েছে। বিপিসির ভর্তুকি দরকার নেই কারণ তারা বড় মুনাফা করে। এই মুনাফা সমন্বয় করা হলে ভোক্তাদের স্বার্থ প্রাধান্য পাবে, যা বিদ্যুতের ক্ষেত্রে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে।
মূল প্রবন্ধে সিপিডি বলেছে, বাজারভিত্তিক ও আন্তর্জাতিক মানদণ্ডের ভিত্তিতে দাম নির্ধারণ করলে জ্বালানি তেলের দাম ১০-১৫ টাকা কমানো সম্ভব। নিয়ন্ত্রক সংস্থা কীভাবে দাম নির্ধারণ করে তা স্পষ্ট নয়। CPD বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনকে (BERC) জ্বালানির দাম নির্ধারণ বা মূল্য নির্ধারণের মডেল তৈরি করার দায়িত্ব, কর্তৃত্ব বা আইনি কাঠামো দেওয়ার প্রস্তাব করেছে।
তারা বলছেন, বিইআরসি গণশুনানির মাধ্যমে ভোক্তাদের মতামত নেবে। এ ছাড়া প্রতিষ্ঠানের মূল্য নির্ধারণ নীতি দ্রুত বাস্তবায়ন করতে হবে। প্রতিযোগিতামূলক মূল্য নির্ধারণ করতে হলে ভোক্তার স্বার্থ মাথায় রাখতে হবে। জ্বালানির দাম ভোক্তাদের ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে রাখতে হবে। এছাড়া মুদ্রার অবমূল্যায়নের কারণে দাম বাড়লে তা পরবর্তীতে সমন্বয় করা যাবে।
নিবন্ধে আরও বলা হয়েছে যে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম কর্পোরেশন (বিপিসি) কোন মডেল বা আইনের অধীনে জ্বালানির দাম নির্ধারণ করে তা স্পষ্ট নয়। ভোক্তারাও দাম নিয়ে স্বস্তিতে নেই। তারা 2015 সাল থেকে ভর্তুকি পায়নি, কারণ তারা লাভ করে। তারা জ্বালানির দাম বাড়িয়ে লোকসান সমন্বয় করে।
শিক্ষা উপদেষ্টারা টাঙ্গাইলের স্কুলে ক্লাস পরীক্ষা পরিচালনা করেন শিক্ষা উপদেষ্টারা টাঙ্গাইলের স্কুলে ক্লাস পরীক্ষা পরিচালনা করেন মূল বক্তব্য উপস্থাপন করেন সিপিডি রিসার্চ অ্যাসোসিয়েট হেলেন মাশিয়াত প্রিয়তি এবং প্রোগ্রাম অ্যাসোসিয়েট ফয়সাল কাইয়ুম। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন সিপিডির অনারারি ফেলো ড. মোস্তাফিজুর রহমান এবং জ্বালানি বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ড. এম শামসুল আলম।