কানাডার নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েছেন সাবেক কেন্দ্রীয় ব্যাংকার মার্ক কার্নি। শুক্রবার দেশটির ২৪তম প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন তিনি।
শপথ গ্রহণের পর সাংবাদিকদের সঙ্গে সাক্ষাৎকারে মার্ক কার্নি বলেন, কানাডা কোনোভাবেই যুক্তরাষ্ট্রের অংশ হবে না। এসময় মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিওর ৫১তম অঙ্গরাজ্যের ধারণাকে ‘পাগলামি’ বলে আখ্যা দেন তিনি।
হাসিনাসহ পলাতক আসামিদের দেশে ফেরাতে ইন্টারপোলের সহায়তা নেওয়া হবে - চিফ প্রসিকিউটর
ইসরায়েলে সামরিক অভিযানের হুঁশিয়ারি হুতি নেতার
কর্মীর জানাজা পড়ালেন কোম্পানির বিলিয়নিয়ার মালিক, কাঁধে নিলেন কফিন
কানাডায় জাস্টিন ট্রুডো যুগের অবসান ঘটিয়ে নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে মসনদে বসেছেন মার্ক কার্নি। স্থানীয় সময় শুক্রবার গভর্নর জেনারেল মেরি সাইমন-এর উপস্থিতিতে আনুষ্ঠানিকভাবে শপথ নেন কার্নি। অনুষ্ঠানে অন্যান্য বিশিষ্ট ব্যক্তিদের পাশাপাশি উপস্থিত ছিলেন রাজা চার্লসের ব্যক্তিগত প্রতিনিধি সাইমন।
শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানের পর সাংবাদিকদের সঙ্গে সাক্ষাৎকারে অভ্যন্তরীণ এবং কূটনৈতিক বিভিন্ন বিষয়ে প্রশ্নের জবাব দেন কার্নি। তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ‘বাণিজ্য যুদ্ধের’ মোকাবিলা করতে প্রস্তুতি নিচ্ছে তার প্রশাসন। তবে, বিভিন্ন কূটনৈতিক বিষয়ে সমঝোতায় আসতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে আলোচনায় বসার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন নতুন প্রধানমন্ত্রী।
শপথের পর গভর্নর জেনারেলের সঙ্গে হাত মেলান কার্নি, পরে তারা ফটোসেশনে অংশ নেন। এরপর প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব নেওয়ার আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করতে গুরুত্বপূর্ণ নথিতে স্বাক্ষর করেন তিনি। কার্নির নতুন মন্ত্রিসভায় আন্তর্জাতিক বাণিজ্য ও আন্তঃসরকার সম্পর্ক বিষয়কমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন ডমিনিক লেব্লাঙ্ক। অর্থমন্ত্রী হিসেবে নিযুক্ত হয়েছেন ফ্রাঁসোয়া-ফিলিপ শ্যাম্পেইন। এছাড়া সাবেক অর্থমন্ত্রী ক্রিস্টিয়া ফ্রিল্যান্ড এখন পরিবহণ ও অভ্যন্তরীণ বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন।