নিজস্ব প্রতিবেদক প্রকাশিত: ১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪, ০৯:০৯ পিএম
রবিবার (৬ অক্টোবর) বিশ্ববিদ্যালয়ের সব কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে প্রায় আট বছর পর গত ২৯ সেপ্টেম্বর থেকে আবাসিক হলগুলোতে বৈধভাবে আসন বরাদ্দের ব্যবস্থা করেছে চবি কর্তৃপক্ষ। এর পরই আসে বিশ্ববিদ্যালয় খোলার সিদ্ধান্ত। জানা গেছে, গত ১ জুলাই থেকে চবির ক্লাস ও পরীক্ষা বন্ধ রয়েছে। ওইদিন থেকেই পেনশন স্কিম বাতিলের দাবিতে কর্মবিরতি পালন করছিলেন শিক্ষক ও কর্মকর্তারা। পরে কোটা সংস্কার আন্দোলনের প্রেক্ষিতে ১৭ জুলাই বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করে কর্তৃপক্ষ। আন্দোলনের মধ্যেই শিক্ষার্থীদের হল ত্যাগ করতে নির্দেশনা দেওয়া হয়। সরকার পতনের পর গত ৭ আগস্ট এক জরুরি সিন্ডিকেট সভায় বিশ্ববিদ্যালয় খোলার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছিল। এ সভায় ১৮ আগস্ট আবাসিক হল খোলা ও ১৯ আগস্ট ক্লাস শুরু করার সিদ্ধান্ত হয়। তবে শিক্ষার্থীদের দাবির মুখে এই সিদ্ধান্ত স্থগিত করে কর্তৃপক্ষ। পরে দাবির মুখে উপাচার্য অধ্যাপক মো. আবু তাহের, উপ–উপাচার্য বেনু কুমার দে ও মো. সেকান্দর চৌধুরীসহ ১৪টি হলের প্রাধ্যক্ষ ও ছাত্রছাত্রী নির্দেশনা কেন্দ্রের পরিচালক
চট্টগ্রাম প্রতিনিধি মোঃ নুর নবী