Dhaka, শুক্রবার, ডিসেম্বর ২০, ২০২৪
logo

শারদীয় দুর্গাপূজায় মোঃ কামরুজ্জামান জুয়েলের শুভেচ্ছা বার্তা


সিয়াম ইসলাম   প্রকাশিত:  ১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪, ০৬:০২ পিএম

শারদীয় দুর্গাপূজায় মোঃ কামরুজ্জামান জুয়েলের শুভেচ্ছা বার্তা





শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে সনাতন ধর্মাবলম্বীসহ দেশের সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়েছে যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ কামরুজ্জামান জুয়েল ।


বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ কামরুজ্জামান জুয়েল শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে দেশের সকল সনাতন ধর্মাবলম্বীকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। তিনি শুভেচ্ছা বার্তায় আরো বলেন , এই উৎসবটি উৎসাহ-উদ্দীপনা ও ধর্মীয় ভাব-গাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে উদযাপিত হচ্ছে।

বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে দুর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হওয়ায় তিনি সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। সরকার দুর্গাপূজার নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও জোরদার করেছে এবং পূজা উদযাপনের জন্য অনুদান দ্বিগুণ করেছে। এই সিদ্ধান্তের জন্য তিনি সরকারের সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন। দুর্গাপূজার সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য সারাদেশে পূজা মণ্ডপে সেনাবাহিনী, পুলিশ, বিজিবি, আনসার এবং গ্রাম পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। এই সিদ্ধান্তকে তিনি স্বাগত জানিয়েছেন।



তিনি আরও বলেন , আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমান বললেন , এদেশের মানুষের নিরাপত্তা , ‌মানুষের ভোটের অধিকার , এদেশের গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের ‌জন্য বিএনপির সব সময় মানুষের জন্য কাজ করে যাচ্ছে ।

দুর্গাপূজা উপলক্ষে নেতা কর্মীদের সঙ্গে নিয়ে কামরুজ্জামান জুয়েল রাজধানীর বিভিন্ন মন্দির পরিদর্শন করেছেন এবং সার্বিক নিরাপত্তার খোঁজখবর নিয়েছেন। তিনি মন্তব্য করেছেন, "ধর্ম যার যার, নিরাপত্তা পাবার অধিকার সবার।"


এছাড়াও বিএনপি ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমান তার ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য রেখেছেন। তিনি মুক্তিযুদ্ধের আদর্শকে স্মরণ করে বলেন, মুক্তিযুদ্ধের মূলমন্ত্র ছিল সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক সুবিচার। সকল নাগরিক যেন ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে তাদের অধিকার উপভোগ করতে পারে, এই লক্ষ্যেই মুক্তিযুদ্ধ হয়েছিল। তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশে সকল নাগরিক সমান অধিকার পাবে, এটিই বিএনপির নীতি।
বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদের তথ্য অনুযায়ী, এ বছর দেশের ৩১ হাজার ৪৬১টি মন্দিরে পূজা হচ্ছে। যদিও গত বছরের তুলনায় এই সংখ্যা কিছুটা কম, তবে ঢাকা মহানগরে পূজামণ্ডপের সংখ্যা বেড়েছে। দুর্গত এলাকায় কিছু কিছু ক্ষেত্রে পূজার আয়োজন কম হয়েছে।