Dhaka, বৃহস্পতিবার, ডিসেম্বর ১৯, ২০২৪
logo

মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা জানান সাংবাদিক জাহিদুল।


নিজস্ব প্রতিবেদক   প্রকাশিত:  ১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪, ০৬:০৭ এএম

মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা জানান সাংবাদিক জাহিদুল।

 

 

মো:জাহিদুল ইসলাম প্রতিনিধি, গাইবান্ধা 

 

১৬ ডিসেম্বর ২০২৪ মহান বিজয় দিবস। পৃথিবীর মানচিত্রে বাংলাদেশের আত্মপ্রকাশের দিন। ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধে স্বাধীনতার সূর্য ছিনিয়ে আনে মুক্তিকামী বাঙালি। ৩০ লাখ শহীদ ও ২ লাখ মা-বোনের আত্মত্যাগের বিনিময়ে অর্জিত হয় গৌরবের ইতিহাস।  

১৯৭১ সালের এই দিনে পৃথিবীর মানচিত্রে স্বীকৃতি পায় স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ। বীরত্বপূর্ণ সংগ্রামে রচিত হয় বিজয়ের ইতিহাস। ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ কালরাতে নিরস্ত্র বাঙালির ওপর হামলা চালায় পাক হানাদার বাহিনী। গণহত্যার পৈশাচিকতায় মেতে ওঠে তারা। শুরু হয় প্রতিরোধ সংগ্রাম। চলে ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ। ৩০ লাখ শহীদ ও ২ লাখ মা-বোনের আত্মত্যাগের বিনিময়ে অর্জিত হয় স্বাধীনতা। ১৬ ডিসেম্বর রেসকোর্স ময়দানে আত্মসমর্পণ করে পাক হানাদার বাহিনী। 

মহান বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে জাহিদুল বলেন,, ‘রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে পরমতসহিষ্ণুতা ও পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধের সংস্কৃতি গড়ে তুলতে হবে। তাই আসুন, ২০২৪ সালের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে একটি বৈষম্যমুক্ত দেশ গড়তে এবং মুক্তিযুদ্ধের লক্ষ্য বাস্তবায়ন ও শোষণমুক্ত সমাজ প্রতিষ্ঠায় নিজ নিজ অবস্থান থেকে আরও বেশি অবদান রাখি। দেশ ও জাতিকে উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির পথে আরও এগিয়ে নিতে হবে । বাংলাদেশ- মহান বিজয় দিবসে এই আমার প্রত্যাশা।’

 

আরো বলেন, জুলাই-আগস্ট মাসে ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে একটি বৈষম্যহীন ও দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার যে স্বপ্ন এ দেশের মানুষ দেখেছে, অচিরেই বাস্তবায়িত হবে বলে আমি মনে করি করবে-ইনশাআল্লাহ।’

 

 ‘বিজয়ের এই দিনে আমি গভীর শ্রদ্ধায় স্মরণ করছি শহিদদের, যাঁদের সর্বোচ্চ ত্যাগে, সকল বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনসহ বিভিন্ন গণতান্ত্রিক আন্দোলনে যাঁরা শহিদ হয়েছেন তাদেরকে।  

 

বিজয় দিবস কেবল আমাদের গর্বের উৎস নয়, এটি আমাদের শপথের দিনও। শপথ আমাদের একতাবদ্ধ থাকার, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণ করার।’

বাংলাদেশের ইতিহাসে অত্যন্ত গৌরবময় ও ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর মহান মুক্তিযুদ্ধে বিজয়ের মাধ্যমে আমরা , ‘পেয়েছি স্বাধীন বাংলাদেশ।