ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর শহরের ৮০ শতাংশ রাস্তাঘাটই ভাঙাচোরা। এ অবস্থায় শহরের কুমারশীল মোড়ে সড়ক ও জনপথ বিভাগের সড়কে ‘টাইম ওয়াচ’ নাম দিয়ে স্তম্ভ আকারে স্থাপন করা হয় তিনটি ডিজিটাল ঘড়ি। এর ব্যয় ধরা হয় প্রায় ২৬ লাখ টাকা।
এই স্তম্ভ ও ঘড়ি স্থাপনের পরপরই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শুরু হয় সমালোচনা। সেই আলোচিত ঘড়ি উদ্বোধনের পর থেকেই নষ্ট হয়ে আছে। একেক ঘড়িতে একেক সময় দেখাচ্ছে।
হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান
অবিলম্বে সিরাজগঞ্জ এক্সপ্রেস ট্রেন চালু করার দাবীতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন
চাঁদাবজি ও দূনীতির বিরুধ্যে ব্যবস্থা নেয়া হবে, বন্যার কারণে সবজির দাম বেড়েছে - স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার বেশিরভাগ রাস্তাঘাট ভেঙে চৌচির হয়ে গেছে। বলতে গেলে সড়কগুলো চলাচলের অনুপযোগী। এ নিয়ে ক্ষোভের শেষ নেই পৌরবাসীর। এসব সড়ক সংস্কারে গুরুত্ব না দিয়ে শহরের প্রধান সড়কের কুমারশীল মোড়ে স্তম্ভ আকারে ডিজিটাল ঘড়ি স্থাপনের উদ্যোগ নেয় পৌরসভা। ২০২৩ সালের এপ্রিলে ২৫ লাখ ৫৯ হাজার ৮৭৯ টাকায় এর কাজ পায় মেসার্স শিপু কনস্ট্রাকশন নামে একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। কাজ শেষে আনুষ্ঠানিকভাবে পৌরসভা বুঝে পায় চার মাস আগে। তবে ঘড়িস্তম্ভ নির্মাণের নামে লুটপাটের অভিযোগ উঠেছে। প্রথম দিক থেকেই স্তম্ভে স্থাপিত তিনটি ঘড়িতে দেখা যাচ্ছে ভিন্ন সময়।