অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, পরবর্তী সাধারণ নির্বাচনের সম্ভাব্য দুটি সময়সীমা রয়েছে। একটি ২০২৫ সালের ডিসেম্বর অথবা ২০২৬ সালের মাঝামাঝি। তবে জনগণ কতটুকু সংস্কার চায় তার ওপর নির্ভর করছে নির্বাচনের তারিখ।
শনিবার (৪ জানুয়ারি) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় ব্রিটিশ এমপি রূপা হকের সঙ্গে সাক্ষাতের নির্বাচনের প্রসঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা জানান।
ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, বাংলাদেশের আগামী সাধারণ নির্বাচন সম্পূর্ণ অবাধ ও সুষ্ঠু হবে। গত তিনটি নির্বাচনে মানুষ ভোট দিতে পারেনি। সেখানে ছিল ভুয়া সংসদ, ভুয়া এমপি ও ভুয়া স্পিকার।
পাকুন্দিয়া আ.লীগ নেতার দখলে থাকা ৬২ শতাংশ জমি উদ্ধার
বিএসএফের কাছ থেকে কোদলা নদীর প্রায় ৫ কিলোমিটার মুক্ত করলো বিজিবি
ভোলায় পুলিশের ওপর হামলা, দুই এসআই আহত
তিনি বলেন, দেশের জনগণ এখন তাদের কণ্ঠ ফিরে পেয়েছে। তাদের কণ্ঠ জোরপূর্বক ছিনিয়ে নেওয়া হয়েছিল।
এ সময় ব্রিটিশ এমপি রূপা হক আগামী সাধারণ নির্বাচনের সম্ভাব্য তারিখ, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কর্তৃক গৃহীত সংস্কার উদ্যোগ এবং রাজনৈতিক দলগুলোর অংশগ্রহণ প্রক্রিয়া সম্পর্কে জানতে চান। এ ছাড়া রূপা হক বলেন, ‘নতুন বাংলাদেশ দেখে আমি সত্যিই উৎসাহিত হয়েছি।
কী কারণে জুলাই মাসের গণঅভ্যুত্থানের সূচনা হয়েছিল এবং ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার শাসনামলে জনগণের ওপর নিপীড়নের ঘটনাগুলো তুলে ধরেন তিনি।
পরে রূপা হক আগামী নির্বাচন পর্যবেক্ষণে বাংলাদেশে আবার আসার আগ্রহ প্রকাশ করেন।
সাক্ষাৎকালে ঢাকায় নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনের ডেপুটি হাইকমিশনার ও ডেভেলপমেন্ট ডিরেক্টর জেমস গোল্ডম্যান উপস্থিত ছিলেন।